একটা বিষয় জানা উচিত, পাগলা কন্সপাইরেসি থিয়োরিস্ট গ্রুপ এক চোখের একটা সিম্বল দেখিয়ে সেটাকে দাজ্জালের চোখ বলে প্রচার করে।
সেটা মূলত মিশরীয় দেবতা হোরাস (horus) এর চোখ। বিপদ-আপদ থেকে বাঁচতে এই এক চোখের তাবিজ পশ্চিমা দেশগুলোতে বেশ প্রসিদ্ধ। তুরস্কের মুসলমানদের মাঝেও এই কুসংস্কার প্রচলিত আছে।
দ্বিতীয় কথা হচ্ছে, এখনও বিভিন্ন দেশের যাদুকরেরা মিশরে গিয়ে বিশেষ বিশেষ রিচ্যুয়াল পালন করে, মিশরীয় দেবতাদের নামে বিভিন্ন কিছু উৎসর্গ করে (যার মধ্যে মানুষের প্রাণও উৎসর্গ হয়) এভাবে এই মানুষ শয়তানগুলো জিন শয়তানদের নিকটবর্তী হয়।
তৃতীয় কথা, যাদু বিদ্যার বর্তমানে যতগুলো শাখা প্রচলিত আছে, তারমাঝে বিশেষতঃ লিখিত যাদু (যেমন: তাবিজ), এগুলোর সর্বপ্রথম ব্যপক চর্চা হয়েছে মিশরে। যাদুর সর্বাধিক শাখা প্রশাখা মিশরেই বিস্তৃত হয়েছে। ব্যাবিলনে যাদু চর্চা ছিল, তবে এত প্রকারের না।
চতুর্থ কথা হচ্ছে, হিন্দুস্থানের যাদু দুনিয়াজুড়ে বিখ্যাত, তবে হিন্দুস্থানিরা নাকি বাংলাদেশি যাদুকে বেশি ভয়াবহ মনে করে!! বাদবাকি আমার মনে হয়েছে, উপমহাদেশি যাদুগুলো কেমন যেন ছোটলোকি টাইপের!! আর এই তন্ত্রমন্ত্রের অনেক কিছুই হিন্দুদের ধর্মের অংশ তো, তাই এতদিন ধরে এখানে টিকে আছে। বাংলাদেশে হিন্দুর সংখ্যা কমে গেছে আগের (বৃটিশ আমলের) চেয়ে, তাই এখানে যাদুর চর্চাও কমে গেছে।
শেষ কথা, বলছিলাম হোরাস এর গল্প, এ মূলতঃ মিশরের একজন রাজা ছিল। কার সাথে সিংহাসনের জন্য যুদ্ধ করছিল, পরে নাকি দেশ শাসন করেছে। কালক্রমে ওরে কেউ নিরাপত্তার দেবতা, কেউ বাতাসের দেবতা, কেউ আয়-উন্নতির দেবতা বানায় ফেলছে -_-
অহ, হোরাসের চোখ (eye of horus) এর মত আরেকটা চোখ প্রসিদ্ধ আছে, মিশরীয়দের সুর্য এবং সৃষ্টির দেবতা 'রা' এর চোখ (eye of ra) এছাড়া তৃতীয় চোখ (জ্ঞানের চক্ষু / অন্তর্দৃষ্টি) বুঝাতেও এক চোখ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের লোগোতে ব্যবহার হয়।
--
যেটাই হোক কেন, এটা যে দাজ্জালের চোখ না, আপনি নিশ্চিত থাকেন
সেটা মূলত মিশরীয় দেবতা হোরাস (horus) এর চোখ। বিপদ-আপদ থেকে বাঁচতে এই এক চোখের তাবিজ পশ্চিমা দেশগুলোতে বেশ প্রসিদ্ধ। তুরস্কের মুসলমানদের মাঝেও এই কুসংস্কার প্রচলিত আছে।
দ্বিতীয় কথা হচ্ছে, এখনও বিভিন্ন দেশের যাদুকরেরা মিশরে গিয়ে বিশেষ বিশেষ রিচ্যুয়াল পালন করে, মিশরীয় দেবতাদের নামে বিভিন্ন কিছু উৎসর্গ করে (যার মধ্যে মানুষের প্রাণও উৎসর্গ হয়) এভাবে এই মানুষ শয়তানগুলো জিন শয়তানদের নিকটবর্তী হয়।
তৃতীয় কথা, যাদু বিদ্যার বর্তমানে যতগুলো শাখা প্রচলিত আছে, তারমাঝে বিশেষতঃ লিখিত যাদু (যেমন: তাবিজ), এগুলোর সর্বপ্রথম ব্যপক চর্চা হয়েছে মিশরে। যাদুর সর্বাধিক শাখা প্রশাখা মিশরেই বিস্তৃত হয়েছে। ব্যাবিলনে যাদু চর্চা ছিল, তবে এত প্রকারের না।
চতুর্থ কথা হচ্ছে, হিন্দুস্থানের যাদু দুনিয়াজুড়ে বিখ্যাত, তবে হিন্দুস্থানিরা নাকি বাংলাদেশি যাদুকে বেশি ভয়াবহ মনে করে!! বাদবাকি আমার মনে হয়েছে, উপমহাদেশি যাদুগুলো কেমন যেন ছোটলোকি টাইপের!! আর এই তন্ত্রমন্ত্রের অনেক কিছুই হিন্দুদের ধর্মের অংশ তো, তাই এতদিন ধরে এখানে টিকে আছে। বাংলাদেশে হিন্দুর সংখ্যা কমে গেছে আগের (বৃটিশ আমলের) চেয়ে, তাই এখানে যাদুর চর্চাও কমে গেছে।
শেষ কথা, বলছিলাম হোরাস এর গল্প, এ মূলতঃ মিশরের একজন রাজা ছিল। কার সাথে সিংহাসনের জন্য যুদ্ধ করছিল, পরে নাকি দেশ শাসন করেছে। কালক্রমে ওরে কেউ নিরাপত্তার দেবতা, কেউ বাতাসের দেবতা, কেউ আয়-উন্নতির দেবতা বানায় ফেলছে -_-
অহ, হোরাসের চোখ (eye of horus) এর মত আরেকটা চোখ প্রসিদ্ধ আছে, মিশরীয়দের সুর্য এবং সৃষ্টির দেবতা 'রা' এর চোখ (eye of ra) এছাড়া তৃতীয় চোখ (জ্ঞানের চক্ষু / অন্তর্দৃষ্টি) বুঝাতেও এক চোখ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের লোগোতে ব্যবহার হয়।
--
যেটাই হোক কেন, এটা যে দাজ্জালের চোখ না, আপনি নিশ্চিত থাকেন
আমার মনে হয় না সেটা দাজ্জালের চোখ।তবে হলেও হতে পারে।আর আমার সন্দেহ ওটা লুসিফার(ইবলিশ শয়তান)এর এক চোখ।কারণ।বাইবেলে আছে লুসিফার এক চক্ষু বিশিষ্ট। আরও গবেষণা ও ঘাটাঘাটি করে তাই মনে হলো।তবে মহান আল্লাহই ভালো জানেন
ReplyDelete