১। প্রত্যেকটা জিনিসের যেমন সীমারেখা আছে তেমন জাতীয়তাবাদ বিরোধিতারও একটা সীমা আছে। ইসলামের দা'ওয়াতে জোশ লাগে; তবে হুশসহ! হুশ ছাড়া জোশ ক্ষতিকর।
.
এবার আমাদের আলোচনার প্রথম পয়েন্টে আসা যাক।
ইসলামী জাতীয়তাবাদ আর আরব জাতীয়তাবাদ কখনওই এক না। আরব জাতীয়তাবাদের সর্বপ্রথম যিনি বিরোধিতা করেছেন, তিনি আর কেউ না... স্বয়ং মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম!
.
২। হ্যা! রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-ই লক্ষাধিক সাহাবীর সামনে সর্বপ্রথম আরব জাতীয়তাবাদ এর বিরোধিতা করেছেন। চলুন বিদায় হজ্জের ভাষণের শেষ বাক্যগুলোতে দৃষ্টি দেয়া যাক-
রাসূল সা. মিনায় বিদায় হজ্জের ভাষণদানকালে বলেন... "নিশ্চয় তোমাদের প্রভু একজন, তোমাদের পিতা একজন। সাবধান! অনারবের ওপর আরবের কোনো বিশেষত্ব নেই, নেই আরবের ওপর অনারবের! কৃষ্ণাঙ্গের ওপর শ্বেতাঙ্গের কোনো বিশেষত্ব নেই! নেই শ্বেতাঙ্গের ওপর কৃষ্ণাঙ্গের। শুধুমাত্র তাক্বওয়া পার্থক্য ছাড়া!
আমি কি তোমাদের কাছে আমার বার্তা পৌঁছে দিয়েছি?
সবাই বললো, ইয়া রাসূলাল্লাহ! (সা.) আপনি পৌঁছে দিয়েছেন।
রাসূল সা. বললেন, তাহলে উপস্থিত ব্যক্তিরা অনুপস্থিতদের জানিয়ে দিবে...."
- মুসনাদে আব্দুল্লাহ ইবনে মুবারক হাদিস নং: 239, মুসনাদে আহমাদ, বায়হাক্বী
.
হয়তো বর্ণবাদ আর জাতীয়তাবাদের বিরুদ্ধে সাহসী উচ্চারণের এটাই উদ্বোধন!
এতো গেলো আরব জাতীয়তাবাদ এর গল্প! চলুন এবার পাকিস্তান যাওয়া যাক...!
.
২। সেদিন কিভাবে যেন একটা ভিডিও আমার হস্তগত হলো, সম্ভবত ইনবক্সে অচেনা কেউ পাঠিয়েছে। ভিডিওটায় 'বাংলাদেশের আইএস সমর্থকরা মাওলানা মাসউদ আযহারকে মুরতাদ ঘোষণা করেছে!'
.
(আইসিসদের এই ভিডিওর জবাব দিতে গেলে রাজাকার ট্যাগ খাওয়া লাগবে, এজন্য এখানে কথাগুলো লেখেও মুছে দিলাম)
.
বাদবাকি পাকিস্তান প্রতিষ্ঠা আর দেশ বিভাগের বাস্তবতা বুঝা লাগবে।
.
৩। এটা দুনিয়ার কেউ অস্বীকার করবেনা যে, ইসলাম এবং শিরকএর পার্থক্যের জন্যই দেশ তিন টুকরা হয়েছে। অথবা দুই টুকরা! মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চল নিয়ে গঠিত হয়েছে পাকিস্তান, আর হিন্দুদের নিয়ে বাকিটুকু হিন্দুস্থান থেকে গেলো। মাঝেখানে নেহেরুর চক্রান্তে কিছু মুসলিমপ্রধান এলাকা হিন্দুস্থানের পেটে গেলো।
.
যাহোক, এসব কাহিনী আপনারা আমার চেয়ে ভালো জানেন। আমি যে পয়েন্ট হাইলাইট করতে চাচ্ছি তা হচ্ছে "পৃথিবীতে পাকিস্তান নামে যে একটা নতুন একটা ভূখণ্ড জন্ম নিলো এটা কিসের ওপর ভিত্তি করে?"
- ভাষা?
- বর্ণ?
- গোত্র?
- পরিবেশ?
নাকি "ধর্ম?"
ধর্ম হলে সেই ধর্মের নামটা কী?
.
উত্তর আপনিই দিন। আর পাশাপাশি এটাও জেনে রাখুন - "বর্তমান সৌদিআরব কিন্তু মুসলিম জাতীয়তাবাদ এর ওপর প্রতিষ্ঠা হয়নি, বরং অভিশপ্ত আরব জাতীয়তাবাদ এর ওপর প্রতিষ্ঠা হয়েছে!"
এই হিসেবে নিঃসন্দেহে পাকিস্তানের জন্ম সৌদিআরবের চেয়ে উত্তম!!
.
মুফতি তাকী উসমানী দা.বা. এর মতে "পাকিস্তান বর্তমান দুনিয়ার একমাত্র দেশ যেটার ভিত্তি ইসলামের ওপর প্রতিষ্ঠা হয়েছে। বাদবাকি প্রশাসনে জেঁকে বসা সেক্যুলারদের কারণে শরিয়ার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন সম্ভব হচ্ছে না।"
.
৪। আচ্ছা আমরা শেষ করার আগে, মানচিত্র নিয়ে আলাপ করবো!
- অনেকভাই মানচিত্র ভিত্তিক জাতীয়তাবাদ এর বিরোধিতা করতে করতে দেশের সীমারেখা তথা মানচিত্রেরও বিরোধিতা করেন। ব্যাপারটা আসলে কেমন?
- যদি প্রশ্ন করা হয় রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং সাহাবায়ে কিরাম রাযিয়াল্লহু আনহুম কি ভূখণ্ডের সীমারেখায় বিশ্বাস করতেন? এক কথায় উত্তর..
- হ্যা করতেন! এর দলিল ভুরিভুরি!
দুইটা উদাহরণ নেনঃ
ক. মু'আজ বিন জাবাল রা.-কে রাসূল সা. ইন্তিকালের কিছুদিন আগে ইয়েমেনের গভর্নর নিযুক্ত করে পাঠিয়েছিলেন, ইয়েমেন একটি ভূখণ্ড!
খ. রাসূল সা. মুশরিকদের জাযিরাতুল আরব থেকে বের করে দিতে বলেছেন! আর খিলাফতে ইসলামিয়া বিলুপ্ত হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত সমগ্র জাযিরায়ে আরব একটা দেশ ছিলো..
.
- আচ্ছা! এবার যদি প্রশ্ন করা হয় উনারা কি ভূখণ্ডের সীমানা অর্থাৎ দেশভিত্তিক জাতীয়তাবাদে বিশ্বাস করতেন।
- উত্তর হবে "এমনিতে পরিচয় দেয়ার সুবিধার্থে দেশ বা এলাকার নাম উল্লেখ করার প্রচলন সালাফদের সময় ছিল, কিন্তু বিভক্তির জন্য বৈধ জাতীয়বাদের একমাত্র ভিত্তি হচ্ছে ধর্ম!"
এখানে মূলনীতি দুইটি-
ক. সব মুসলমানরা একজাতি
খ. বাকি সব কাফেররা একজাতি
.
দলিল চাইলে নিয়ে নেন-
ক. রাসূল সা. বলেন- "এক জাতির লোক অপর জাতির লোকের উত্তরাধিকার সম্পত্তি পাবেনা!" (তিরমিযী, হাদিস ২১০৮)
খ. অপর হাদীস থেকে উপরের দুই জাতি কি কি সেটার ব্যাখ্যা পাওয়া যায়!
রাসূল সা. বলেন- "মুসলমান কাফিরের উত্তরাধিকার পাবেনা, কাফির মুসলমানের উত্তরাধিকার পাবেনা।" (বুখারী ও মুসলিম)
অর্থাৎ মুসলমানরা এক জাতি, কাফিররা একজাতি।
.
উত্তরাধিকারের ওপর দীর্ঘ আলোচনা আছে সেটা এখানে আমাদের আলোচ্য না, আমাদের দেখার বিষয় হচ্ছে ইসলাম এবং কুফর মোটাদাগে দুইভাগে বিভক্ত।
এজন্য উপরের হাদিসে দেখছি ধর্ম ভিন্নতার জন্য পিতা এবং পুত্র দুজনকে দুই জাতির সদস্য গণ্য করা হচ্ছে! আর কোরআন কি বলে দেখুন-
"সব মুমিনরা তো ভাই-ভাই। অতএব, তোমরা ভাইয়ে ভাইয়ে মীমাংসা করে নাও..." (সূরা হুজুরাত, আয়াত ১০)
কত স্পষ্ট কথা!
.
৫। সারকথা -
ক. অমুক লোক আরব আর আপনি বাংলাদেশী। এতে ইসলামের কিছু আসে যায় না, যে বেশি খোদাভীরু সে বেশি সম্মানিত!
খ. দেশের সীমানা আছে, তবে মুসলিম হিসেবে আমাদের কোনো সীমানা নাই!
গ. বৈধ জাতীয়তাবাদ হচ্ছে-
"সারা দুনিয়ার মুসলিম এক জাতি, সারা দুনিয়ার কাফের এক জাতি!"
.
-১৮ ডিসেম্বর ২০১৬
ফেবুতে- https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=1175305489225646&id=100002386190185
.
এবার আমাদের আলোচনার প্রথম পয়েন্টে আসা যাক।
ইসলামী জাতীয়তাবাদ আর আরব জাতীয়তাবাদ কখনওই এক না। আরব জাতীয়তাবাদের সর্বপ্রথম যিনি বিরোধিতা করেছেন, তিনি আর কেউ না... স্বয়ং মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম!
.
২। হ্যা! রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-ই লক্ষাধিক সাহাবীর সামনে সর্বপ্রথম আরব জাতীয়তাবাদ এর বিরোধিতা করেছেন। চলুন বিদায় হজ্জের ভাষণের শেষ বাক্যগুলোতে দৃষ্টি দেয়া যাক-
রাসূল সা. মিনায় বিদায় হজ্জের ভাষণদানকালে বলেন... "নিশ্চয় তোমাদের প্রভু একজন, তোমাদের পিতা একজন। সাবধান! অনারবের ওপর আরবের কোনো বিশেষত্ব নেই, নেই আরবের ওপর অনারবের! কৃষ্ণাঙ্গের ওপর শ্বেতাঙ্গের কোনো বিশেষত্ব নেই! নেই শ্বেতাঙ্গের ওপর কৃষ্ণাঙ্গের। শুধুমাত্র তাক্বওয়া পার্থক্য ছাড়া!
আমি কি তোমাদের কাছে আমার বার্তা পৌঁছে দিয়েছি?
সবাই বললো, ইয়া রাসূলাল্লাহ! (সা.) আপনি পৌঁছে দিয়েছেন।
রাসূল সা. বললেন, তাহলে উপস্থিত ব্যক্তিরা অনুপস্থিতদের জানিয়ে দিবে...."
- মুসনাদে আব্দুল্লাহ ইবনে মুবারক হাদিস নং: 239, মুসনাদে আহমাদ, বায়হাক্বী
.
হয়তো বর্ণবাদ আর জাতীয়তাবাদের বিরুদ্ধে সাহসী উচ্চারণের এটাই উদ্বোধন!
এতো গেলো আরব জাতীয়তাবাদ এর গল্প! চলুন এবার পাকিস্তান যাওয়া যাক...!
.
২। সেদিন কিভাবে যেন একটা ভিডিও আমার হস্তগত হলো, সম্ভবত ইনবক্সে অচেনা কেউ পাঠিয়েছে। ভিডিওটায় 'বাংলাদেশের আইএস সমর্থকরা মাওলানা মাসউদ আযহারকে মুরতাদ ঘোষণা করেছে!'
.
(আইসিসদের এই ভিডিওর জবাব দিতে গেলে রাজাকার ট্যাগ খাওয়া লাগবে, এজন্য এখানে কথাগুলো লেখেও মুছে দিলাম)
.
বাদবাকি পাকিস্তান প্রতিষ্ঠা আর দেশ বিভাগের বাস্তবতা বুঝা লাগবে।
.
৩। এটা দুনিয়ার কেউ অস্বীকার করবেনা যে, ইসলাম এবং শিরকএর পার্থক্যের জন্যই দেশ তিন টুকরা হয়েছে। অথবা দুই টুকরা! মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চল নিয়ে গঠিত হয়েছে পাকিস্তান, আর হিন্দুদের নিয়ে বাকিটুকু হিন্দুস্থান থেকে গেলো। মাঝেখানে নেহেরুর চক্রান্তে কিছু মুসলিমপ্রধান এলাকা হিন্দুস্থানের পেটে গেলো।
.
যাহোক, এসব কাহিনী আপনারা আমার চেয়ে ভালো জানেন। আমি যে পয়েন্ট হাইলাইট করতে চাচ্ছি তা হচ্ছে "পৃথিবীতে পাকিস্তান নামে যে একটা নতুন একটা ভূখণ্ড জন্ম নিলো এটা কিসের ওপর ভিত্তি করে?"
- ভাষা?
- বর্ণ?
- গোত্র?
- পরিবেশ?
নাকি "ধর্ম?"
ধর্ম হলে সেই ধর্মের নামটা কী?
.
উত্তর আপনিই দিন। আর পাশাপাশি এটাও জেনে রাখুন - "বর্তমান সৌদিআরব কিন্তু মুসলিম জাতীয়তাবাদ এর ওপর প্রতিষ্ঠা হয়নি, বরং অভিশপ্ত আরব জাতীয়তাবাদ এর ওপর প্রতিষ্ঠা হয়েছে!"
এই হিসেবে নিঃসন্দেহে পাকিস্তানের জন্ম সৌদিআরবের চেয়ে উত্তম!!
.
মুফতি তাকী উসমানী দা.বা. এর মতে "পাকিস্তান বর্তমান দুনিয়ার একমাত্র দেশ যেটার ভিত্তি ইসলামের ওপর প্রতিষ্ঠা হয়েছে। বাদবাকি প্রশাসনে জেঁকে বসা সেক্যুলারদের কারণে শরিয়ার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন সম্ভব হচ্ছে না।"
.
৪। আচ্ছা আমরা শেষ করার আগে, মানচিত্র নিয়ে আলাপ করবো!
- অনেকভাই মানচিত্র ভিত্তিক জাতীয়তাবাদ এর বিরোধিতা করতে করতে দেশের সীমারেখা তথা মানচিত্রেরও বিরোধিতা করেন। ব্যাপারটা আসলে কেমন?
- যদি প্রশ্ন করা হয় রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং সাহাবায়ে কিরাম রাযিয়াল্লহু আনহুম কি ভূখণ্ডের সীমারেখায় বিশ্বাস করতেন? এক কথায় উত্তর..
- হ্যা করতেন! এর দলিল ভুরিভুরি!
দুইটা উদাহরণ নেনঃ
ক. মু'আজ বিন জাবাল রা.-কে রাসূল সা. ইন্তিকালের কিছুদিন আগে ইয়েমেনের গভর্নর নিযুক্ত করে পাঠিয়েছিলেন, ইয়েমেন একটি ভূখণ্ড!
খ. রাসূল সা. মুশরিকদের জাযিরাতুল আরব থেকে বের করে দিতে বলেছেন! আর খিলাফতে ইসলামিয়া বিলুপ্ত হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত সমগ্র জাযিরায়ে আরব একটা দেশ ছিলো..
.
- আচ্ছা! এবার যদি প্রশ্ন করা হয় উনারা কি ভূখণ্ডের সীমানা অর্থাৎ দেশভিত্তিক জাতীয়তাবাদে বিশ্বাস করতেন।
- উত্তর হবে "এমনিতে পরিচয় দেয়ার সুবিধার্থে দেশ বা এলাকার নাম উল্লেখ করার প্রচলন সালাফদের সময় ছিল, কিন্তু বিভক্তির জন্য বৈধ জাতীয়বাদের একমাত্র ভিত্তি হচ্ছে ধর্ম!"
এখানে মূলনীতি দুইটি-
ক. সব মুসলমানরা একজাতি
খ. বাকি সব কাফেররা একজাতি
.
দলিল চাইলে নিয়ে নেন-
ক. রাসূল সা. বলেন- "এক জাতির লোক অপর জাতির লোকের উত্তরাধিকার সম্পত্তি পাবেনা!" (তিরমিযী, হাদিস ২১০৮)
খ. অপর হাদীস থেকে উপরের দুই জাতি কি কি সেটার ব্যাখ্যা পাওয়া যায়!
রাসূল সা. বলেন- "মুসলমান কাফিরের উত্তরাধিকার পাবেনা, কাফির মুসলমানের উত্তরাধিকার পাবেনা।" (বুখারী ও মুসলিম)
অর্থাৎ মুসলমানরা এক জাতি, কাফিররা একজাতি।
.
উত্তরাধিকারের ওপর দীর্ঘ আলোচনা আছে সেটা এখানে আমাদের আলোচ্য না, আমাদের দেখার বিষয় হচ্ছে ইসলাম এবং কুফর মোটাদাগে দুইভাগে বিভক্ত।
এজন্য উপরের হাদিসে দেখছি ধর্ম ভিন্নতার জন্য পিতা এবং পুত্র দুজনকে দুই জাতির সদস্য গণ্য করা হচ্ছে! আর কোরআন কি বলে দেখুন-
"সব মুমিনরা তো ভাই-ভাই। অতএব, তোমরা ভাইয়ে ভাইয়ে মীমাংসা করে নাও..." (সূরা হুজুরাত, আয়াত ১০)
কত স্পষ্ট কথা!
.
৫। সারকথা -
ক. অমুক লোক আরব আর আপনি বাংলাদেশী। এতে ইসলামের কিছু আসে যায় না, যে বেশি খোদাভীরু সে বেশি সম্মানিত!
খ. দেশের সীমানা আছে, তবে মুসলিম হিসেবে আমাদের কোনো সীমানা নাই!
গ. বৈধ জাতীয়তাবাদ হচ্ছে-
"সারা দুনিয়ার মুসলিম এক জাতি, সারা দুনিয়ার কাফের এক জাতি!"
.
-১৮ ডিসেম্বর ২০১৬
ফেবুতে- https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=1175305489225646&id=100002386190185
0 comments:
Post a Comment